শ্রম সংস্কারে গতি: বাংলাদেশের পাশে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

টুইট ডেস্ক: “শ্রম সংস্কারের মতো জটিল একটি সমস্যার সমাধান কীভাবে সম্ভব?”—এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU) বাংলাদেশে বাস্তবায়ন করছে তাদের সামাজিক সংলাপ ও সহযোগিতামূলক মডেল।

গত দশ দিনে EU রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি (Ambassador Miller) এবং তাঁর দল একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, যার মধ্যে ছিল ট্রেড ইউনিয়ন, মালিকপক্ষ, গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং সরকার। এই সংলাপের উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশের শ্রম আইন ও বাস্তবতার কাঠামোয় একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার আনা।

এই মুহূর্তটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সামাজিক অংশীদারদের সহায়তায় একটি উচ্চাভিলাষী শ্রম সংস্কার কেবল বছরের পর বছরের স্থবিরতা ভাঙবে না, বরং এটি ইউরোপীয় বাজারে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার বজায় রাখতেও সহায়তা করবে। একইসাথে এটি বাংলাদেশের এলডিসি (স্বল্পোন্নত দেশ) থেকে উত্তরণের প্রস্তুতিকেও শক্তিশালী করবে।

এটি কাকতালীয় নয় যে প্রস্তাবিত সংস্কার বাংলাদেশ সরকারের গঠিত শ্রম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের একটি সূচনা হিসেবেও বিবেচিত হচ্ছে।

EU আশা করছে, জুলাইয়ের মধ্যেই দৃশ্যমান অগ্রগতি হবে, যা শ্রমিকদের অধিকার সংরক্ষণ করবে এবং একই সঙ্গে বাংলাদেশের প্রতিযোগ