কোন আসন থেকে লড়তে পারেন হাসনাত-সারজিস
টুইট ডেস্ক: বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছে ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি’ ও ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’। তারা যৌথভাবে একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে, যা চলতি মাসের শেষ বা আগামী মাসের শুরুতে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করবে।
এই দলের নেতৃত্বে থাকবেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও তরুণরা।
নতুন রাজনৈতিক দলটি দেশের সর্বস্তরের নাগরিক, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষা ও রাষ্ট্রকল্প ধারণ করে ফ্যাসিবাদবিরোধী জনতাকে সাথে নিয়ে কাজ করবে। তারা জনগণের মতামত সংগ্রহের মাধ্যমে দলের নাম, প্রতীক ও অগ্রাধিকার নির্ধারণে উদ্যোগ নিয়েছে। এ লক্ষ্যে সারা দেশে জনমত জরিপ পরিচালনা করা হচ্ছে।
যদিও এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়নি, তথাপি বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে যে দলের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা বিভিন্ন আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তবে নির্দিষ্ট আসন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বর্তমানে সীমিত।
দলের নাম ও প্রতীক নির্ধারণে সর্বস্তরের মানুষের মতামত সংগ্রহের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে সারা দেশে গণসংযোগ, লিফলেট বিতরণ ও সমাবেশের আয়োজন করা হচ্ছে। তারা জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা জানার জন্য ৬ থেকে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত সারা দেশে গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করেছে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছে ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি’ ও ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’। তারা যৌথভাবে একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে, যা চলতি মাসের শেষ বা আগামী মাসের শুরুতে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করবে। এই দলের নেতৃত্বে থাকবেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও তরুণরা।
নতুন রাজনৈতিক দলটি দেশের সর্বস্তরের নাগরিক, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষা ও রাষ্ট্রকল্প ধারণ করে ফ্যাসিবাদবিরোধী জনতাকে সাথে নিয়ে কাজ করবে। তারা জনগণের মতামত সংগ্রহের মাধ্যমে দলের নাম, প্রতীক ও অগ্রাধিকার নির্ধারণে উদ্যোগ নিয়েছে। এ লক্ষ্যে সারা দেশে জনমত জরিপ পরিচালনা করা হচ্ছে।
যদিও এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়নি, তথাপি বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে যে দলের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা বিভিন্ন আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তবে নির্দিষ্ট আসন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বর্তমানে সীমিত।
দলের নাম ও প্রতীক নির্ধারণে সর্বস্তরের মানুষের মতামত সংগ্রহের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে সারা দেশে গণসংযোগ, লিফলেট বিতরণ ও সমাবেশের আয়োজন করা হচ্ছে। তারা জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা জানার জন্য ৬ থেকে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত সারা দেশে গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করেছে।
নতুন এই রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন দিগন্তের সূচনা করতে পারে। তরুণ প্রজন্মের সম্পৃক্ততা ও জনগণের মতামতের ভিত্তিতে গঠিত এই দলটি আগামী নির্বাচনে কী ভূমিকা রাখবে, তা সময়ই বলে দেবে।