ভারত মহাসাগরে চীনের আধিপত্য রুখতে প্রস্তুতি দিল্লির
টুইট ডেস্ক: নিজের ঘরের কাছেই ভারত মহাসাগর, কিন্তু সেখানে চীনের আধিপত্য ক্রমশ বাড়ছে। চীনের এই প্রভাব প্রতিহত করতে ভারত নৌবাহিনীকে আধুনিকায়ন করছে এবং সামরিক প্রস্তুতি আরও জোরদার করছে।
এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীন ও ভারতের প্রতিদ্বন্দ্বিতা নতুন মোড় নিয়েছে।
ভারত তাদের নৌবাহিনীতে যুক্ত করেছে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি সাবমেরিন, ডেস্ট্রয়ার এবং ফ্রিগেট। মুম্বাইয়ে এক কমিশনিং অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানিয়েছেন, তার দেশ বৃহৎ সামুদ্রিক শক্তি হয়ে উঠছে। চীনের সঙ্গে কৌশলগত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভারত মহাসাগরে নিজেদের অবস্থান সুদৃঢ় করতে চায়।
২০২৪ সালে ভারত প্রতিরক্ষা খাতে ১৫০০ কোটি ডলার ব্যয় করেছে, যা পূর্বের তুলনায় ১৭% বেশি। এ খরচের মাধ্যমে নিজেদের সামরিক সরঞ্জাম উন্নত করা হচ্ছে। পরবর্তী দশকে নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন সংখ্যা ১৫০ থেকে ১৭০-এ উন্নীত করার পরিকল্পনা করছে ভারত।
যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইসরায়েল এবং স্পেনের সঙ্গে চুক্তি করেছে ভারত। তারা রাফায়েল যুদ্ধবিমান ও স্কোরপেন-ক্লাস সাবমেরিন যুক্ত করার পরিকল্পনাও করছে।
ভারত তাদের নৌবাহিনীতে যুক্ত করেছে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি সাবমেরিন, ডেস্ট্রয়ার এবং ফ্রিগেট। মুম্বাইয়ে এক কমিশনিং অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানিয়েছেন, তার দেশ বৃহৎ সামুদ্রিক শক্তি হয়ে উঠছে। চীনের সঙ্গে কৌশলগত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভারত মহাসাগরে নিজেদের অবস্থান সুদৃঢ় করতে চায়।
২০২৪ সালে ভারত প্রতিরক্ষা খাতে ১৫০০ কোটি ডলার ব্যয় করেছে, যা পূর্বের তুলনায় ১৭% বেশি। এ খরচের মাধ্যমে নিজেদের সামরিক সরঞ্জাম উন্নত করা হচ্ছে। পরবর্তী দশকে নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন সংখ্যা ১৫০ থেকে ১৭০-এ উন্নীত করার পরিকল্পনা করছে ভারত।
রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইসরায়েল এবং স্পেনের সঙ্গে চুক্তি করেছে ভারত। তারা রাফায়েল যুদ্ধবিমান ও স্কোরপেন-ক্লাস সাবমেরিন যুক্ত করার পরিকল্পনাও করছে।
ভারতের এই পদক্ষেপ শুধু তাদের প্রতিরক্ষা নয়, ভারত মহাসাগর অঞ্চলে চীনের প্রভাব প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
নিজের ঘরের কাছেই ভারত মহাসাগর, কিন্তু সেখানে চীনের আধিপত্য ক্রমশ বাড়ছে। চীনের এই প্রভাব প্রতিহত করতে ভারত নৌবাহিনীকে আধুনিকায়ন করছে এবং সামরিক প্রস্তুতি আরও জোরদার করছে। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীন ও ভারতের প্রতিদ্বন্দ্বিতা নতুন মোড় নিয়েছে।
ভারত তাদের নৌবাহিনীতে যুক্ত করেছে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি সাবমেরিন, ডেস্ট্রয়ার এবং ফ্রিগেট। মুম্বাইয়ে এক কমিশনিং অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানিয়েছেন, তার দেশ বৃহৎ সামুদ্রিক শক্তি হয়ে উঠছে। চীনের সঙ্গে কৌশলগত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভারত মহাসাগরে নিজেদের অবস্থান সুদৃঢ় করতে চায়।
২০২৪ সালে ভারত প্রতিরক্ষা খাতে ১৫০০ কোটি ডলার ব্যয় করেছে, যা পূর্বের তুলনায় ১৭% বেশি। এ খরচের মাধ্যমে নিজেদের সামরিক সরঞ্জাম উন্নত করা হচ্ছে। পরবর্তী দশকে নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন সংখ্যা ১৫০ থেকে ১৭০-এ উন্নীত করার পরিকল্পনা করছে ভারত।
রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইসরায়েল এবং স্পেনের সঙ্গে চুক্তি করেছে ভারত। তারা রাফায়েল যুদ্ধবিমান ও স্কোরপেন-ক্লাস সাবমেরিন যুক্ত করার পরিকল্পনাও করছে।
ভারতের এই পদক্ষেপ শুধু তাদের প্রতিরক্ষা নয়, ভারত মহাসাগর অঞ্চলে চীনের প্রভাব প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।